অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে অন্তর্ভুক্তিমূলক বাজেট: ঢাকা চেম্বার

বর্তমান বাজেটে রাজস্ব ঘাটতি ও অর্থায়ন একটিচ্যালেঞ্জ। ব্যয়বহুল প্রস্তাবিত বাজেটের মাধ্যমে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, ব্যবসায়ীদের আর্থিক প্রণোদনা, সামাজিক নিরাপত্তা ব্যয় বৃদ্ধি ও জনগণকে করোনা-পরবর্তী পরিস্থিতি থেকে রক্ষায় বরাদ্দে উদ্যোগ রয়েছে। জীবন-জীবিকার ভারসাম্য রক্ষা ও অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারেঅন্তর্ভুক্তিমূলক বাজেট হয়েছে বলে মনে করে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ডইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)। এ বাজেটবাস্তবায়ন অনেকটা চ্যালেঞ্জিং হবে। তাই রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পুনর্বিবেচনা করার অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।

বিশ্ব অর্থনীতি যখন করোনায় বিপর্যস্ত, এই কঠিন সময়েঅর্থনীতি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে ঘোষিত জাতীয় বাজেট ২০২১-২২-এ প্রবৃদ্ধিএবং মূল্যস্ম্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ৭ দশমিক ২ও ৫ দশমিক ৩শতাংশ। এই সময়ে এরূপঅগ্রগতিমূলক ও অর্জনযোগ্য প্রবৃদ্ধিরলক্ষ্যমাত্রা ব্যবসায়ীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে।

করোনাকালে সারা বিশ্বে জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক। এই সময়ে উচ্চতরপ্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে উত্তরণঘটাতে হবে, যা অনেকাংশে চ্যালেঞ্জিং।তবে বাজেটে করোনা নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত বরাদ্দ, প্রণোদনা ও ক্ষতিপূরণ দেওয়া, বিনিয়োগ বাড়ানো, কৃষি পুনর্বাসন, সামাজিক নিরাপত্তা বলয় বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিরউদ্যোগকে স্বাগত জানায় ডিসিসিআই।

প্রস্তাবিতবাজেটে আয়কর ও ভ্যাট হারহ্রাস, গবেষণা এবং আমদানি কাঁচামালের ওপর অগ্রিম কর হ্রাস এবংস্বাস্থ্য খাতে ব্যয় বৃদ্ধি এবং সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর সুপারিশ বিবেচনা করায় ধন্যবাদ জানায় সংগঠনটি। অর্থনৈতিক ক্ষতি যথাযথভাবে নিরূপণ করে প্রণোদনা প্যাকেজের পরিমাণ ও আওতা বাড়ানোরপ্রস্তাব করে ঢাকা চেম্বার